ল’ক’ডাউনের মধ্যে বাইরে বেরোনোর দারুন ফন্দি বের করেছিলেন যুবক! কিন্তু পু-লিশের সামনে ভেস্তে গেল সব। মুহূর্তে ভাইরাল ভিডিও।









নিজস্ব প্রতিবেদন :-গত বছর একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন ভাবে ভাইরাল হয়েছিল যা এই বছরে একইভাবে মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে রয়েছে। গত বছর যখন প্রথম ল-কডা-উন হয়, তখন আমাদের কাছে সেই ভাবে ল-কডা-উন এর সঙ্গে পরিচিতি হয়নি। অনেকেই এই ম-হামা-রী সম্পর্কে ঠিকমতো পরিচয় করতে পারেনি। তাই লকডাউন থাকাকালীন বহু মানুষ ছিলেন যারা বাড়ির বাইরে বেরিয়ে ছিলেন।




তার মধ্যে কিছু মানুষের ভিডিও সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল হয়েছিল। চা খেতে আসা তিনটি ভদ্রলোকের ভিডিও যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল তা আজও বর্তমান। তার মধ্যে একজন রিকশাওয়ালা কাকু ছিলেন যিনি বলেছিলেন যে, আমরা কি চা খাব না, খাব না আমরা চা? সেই মানুষটি এমনভাবেই সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল হয়েছিলেন যে অনেকে তাকে নিয়ে উপহাস করেছেন অনেকে আবার সমবেদনা জানিয়ে ছিলেন। অভিনেত্রী তথা সংসদ মিমি চক্রবর্তী তাঁর বাড়ি পর্যন্ত চলে গিয়েছিলেন তাকে সাহায্য করার জন্য।




বছর বেরিয়েছে সঙ্গে পেরিয়েছে সময়। আরো একবার আমরা হয়েছি ল-কডা-উন এর মুখোমুখি। আরে একবার কিছু কিছু দোকান ছাড়া সবকিছুই বন্ধ হয়ে গেছে রাজ্যে। হিসেব মতো ও-ষুধের দোকান এবং মিষ্টির দোকান এবং কিছু বাজার দোকান খোলা থাকছে নির্দিষ্ট কিছু সময়ের জন্য। মিষ্টির দোকান করতে যাওয়া একজন মানুষের ভিডিও আরো একবার সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল যা দেখে হাসি চাপতে পারছে না কেউ।




স্বভাবতই চন্দননগরের ছবি এটি। ল-কডা-উনের সময় যখন পু-লিশ ঘুরে বেড়াচ্ছে রাস্তায়, ঠিক তখনই একজন মানুষকে দেখতে পাওয়া গেল রাস্তা দিয়ে যেতে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পু-লিশ তার কাছাকাছি গেছেন, সঙ্গে সঙ্গে তার গলায় ঝোলা প্লাকার্ডটি তিনি পু-লিশকে দেখিয়ে দেন। সেখানে লেখা রয়েছে মিষ্টি কিনতে যাচ্ছি। অর্থাৎ শুধু শুধু রাস্তায় বের হননি তিনি। মিষ্টি কিনতে দোকানে গেছেন। মিষ্টিকে না কোনো অ-বৈধ কাজ নয় তাই পু-লিশ তাকে কোন কথা বলতে পারল না। সগর্বে বুক ফুলিয়ে সেখান থেকে চলে গেল ওই ভদ্রলোক। ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হওয়ার সাথে সাথে আরও একবার এই মানুষটি ভাইরাল হয়ে গেল সোশ্যাল মিডিয়াতে।











