পেঁয়াজ নিয়ে এবার বড় দুঃসংবাদ, আসলো চাঞ্চল্যকর খবর!









নিজস্ব প্রতিবেদন :- গত বছর যখন দেশজুড়ে ল-কডা-উন শুরু হয়েছিল তখন আমরা দেখেছিলাম যে হঠাৎ করে বেড়ে গিয়েছিল বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস গু-লির দাম । আলু পিয়াজ সর্ষের তেল আর চিনি সব কিছুর দাম আকাশছোঁয়া হয়ে গেছিল । কিন্তু স্বাভাবিক অবস্থায় আবার ফিরে আসতেই সে সমস্ত জিনিস গু-লির দাম কমে গিয়েছিল । পুনরায় দেশের মধ্যে শুরু হলো দ্বিতীয় ল-কডা-উন । যদিও এই দ্বিতীয় লকডাইন প্রথম দিকে তেমন ভাবে কোন মূল্য বৃদ্ধি দেখা যায়নি । কিন্তু তবুও বর্তমানে এখন প্রতিটা নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম রীতিমতো আকাশ ছোঁয়া । তার পাশাপাশি পেট্রোল-ডিজেলের দাম এর কথা উল্লেখ না করাই ভালো।




বর্তমানে এই লকডাউন কে সামনে রেখে বেড়ে গেছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস গু-লির নাম এবং তার মধ্যে সবথেকে যে জিনিসটির দাম বেড়েছে সেটি হল পেঁয়াজ। গত ২৪ ঘন্টায় প্রতি কেজিতে ১০ টাকা করে বেড়ে গেছে পেঁয়াজের দাম । একদমই ঠিক শুনেছেন এর কারণ হিসেবে অবশ্যই ব্যবসায়ীরা লকডাউন কে সামনে রেখেছে এবং পাইকারি ব্যবসায়ীদের মতামত যে লকডাউন থাকার ফলে পরিবহন খরচ অনেক বেড়ে গেছে । তার পাশাপাশি ভারত থেকে যে সমস্ত পেঁয়াজ আছে সেগু-লি পরিবহন খরচ বেড়ে যাচ্ছে যার ফলে এই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ঘটনা দেখা যাচ্ছে।




এর ফলে সাধারণ নিত্যযাত্রীদের মনে সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন আসতে শুরু করেছে এই পেঁয়াজের দাম আবার কবে স্বাভাবিক হবে সেই অর্থে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন যে লকডাউন উঠে গেলে পুনরায় আবার পেঁয়াজের দাম কমে যাবে। কারণ একে পেঁয়াজের উৎপাদন খুব কম হচ্ছে তার পাশাপাশি পরিবহন খরচ পড়ে আছে অনেক খানি । কিন্তু ক্রেতারা এই তথ্য মানতে নারাজ তাদের মতে ব্যবসায়ীরা সব সময় সুযোগ এর সন্ধানে থাকে । যদি প্রতি কেজি একটা করে বাড়ানো হয় তাহলে খুচরো এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা সেটি প্রতি কেজিতে ১০ টাকা বাড়িয়ে দেয় । যার ফলে বাধ্য হয়ে আমাদেরকে কিনতে হয় ।




খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারি বাজারে দাম বাড়ায় তারাও পেঁয়াজের বাড়িয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। ল-কডা-উনের কারণে সামনের কয়েকদিনে দাম আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছেন এসব খুচরা ব্যবসায়ীরা। শনিবার ,অর্থাৎ ৩ রা জুলাই রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মানভেদে কেজিপ্রতি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়। অথচ একদিন আগেও গতকাল শুক্রবার পণ্যটি বিক্রি হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা দরে। হলে চিন্তিত হয়ে পড়েছে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের ।











