অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর বাড়িতে ৭৬ টি কুকুর থাকার জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা বড়ো AC রুম, রইলো তার ছবি ও ভিডিও!











নিজস্ব প্রতিবেদন :- ”মার-বো এখানে লাশ পড়বে শ-শানে”- এমন বলার ক্ষ-মতা বা খুব সম্ভবত বাংলার মানুষের রয়েছে এবং সেই বাংলার মানুষের নাম আমরা প্রত্যেকেই জানি । তিনি হলেন মিঠুন চক্রবর্তী । যদিও সেটি একটি সিনেমার ডায়লগ কিন্তু সেটি প্রকাশিত হবার পর থেকে গোটা বাংলা তথা ভারত বর্ষ জুড়ে ছ-ড়িয়ে প-ড়েছিল তার কণ্ঠে বিখ্যাত এই কথাটি । বাংলার অভিনেতার পাশাপাশি সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এক ব্যক্তি তিনি ।।কেন সেটি জানাবো আজকে প্রতিবেদনে।





বাংলা অভিনয় জগতে যখন একদম দুর্দশা অবস্থা হয়ে গিয়েছিল তখন মিঠুন চক্রবর্তী ফিরে আসাতে পুনরায় উজ্জীবিত হতে থাকে এবং ৯০ দশকে যে সমস্ত অভিনেতা অভিনেত্রীরা বাংলার অভিনয় জগত কে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে সাহায্য করেছিল তাদের মধ্যে প্রথম সারির একজন অভিনেতা হলেন মিঠুন চক্রবর্তী । যদিও বাংলা তে সীমাব-দ্ধ থাকেনি তিনি । এমনকি পাড়ি দিয়েছেন বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে । এবং সেখানেও রয়েছে প্রচুর জনপ্রিয়তা ।





মানুষরূপে অত্যন্ত ভালো তিনি । কারণ আ-বর্জনা থেকে কু-ড়িয়ে পাওয়া মেয়েকে নিজের সন্তানের পরিচয় দিয়ে বড় করেছেন তিনি শুধুমাত্র তাই নয় আজকে যে ঘটনাটি আপনাদের সামনে বলতে চলেছি সেটা শুনে আপনার এমনটা মনে হতে বাধ্য হবে যে সত্যিই মিঠুন চক্রবর্তীর মতন মানুষ যেন সমাজের প্রতিটি কোণে কোণে আ-নাচে-কা-নাচে ছড়িয়ে থাকে । একটা নয় দুটো নয় বরং ৭৬ টি কুকুরকে একসাথে বাড়িতে বসে রাখেন । অ-বাক হচ্ছেন? কিন্তু বাস্তবে কিন্তু এমনটা ঘটে চলেছে প্রতিনিয়ত ।





মিঠুন চক্রবর্তীর যে মুম্বাইয়ে বাড়ি রয়েছে সেখানে একসাথে ৭৬ টা কুকুর বসবাস করে এবং সে কুকুরদের কে দেখাশোনা করার জন্য আলাদা লোক রাখা হয়েছে । এমনকি আপনি জানলে অবাক হবেন যে একটি বড় হল ঘরের মধ্যে এসি লাগিয়ে সেই কুকুরগুলোকে সেখানে রাখা যাতে তাদের কোনো কোন ক-ষ্ট না হয় । সকাল থেকেই কুকুরগু-লি বা-ধা থা-কলেও রাতে ছেড়ে দেওয়া থাকে এবং গোটা ঘর জুড়ে তারা ঘুরে বেড়ায় । তাই মুম্বাই সব থেকে সুরক্ষিত বাড়ি হল মিঠুন চক্রবর্তীর বাড়ি ।














