বাড়ির ছাদেই মুক্তা চাষ করে প্রতি মাসে 3 লাখ টাকা করে আয় করেন যুবক, রইল ভিডিও!









নিজস্ব প্রতিবেদন :- এই মুহূর্তে মানুষ রীতিমত পুরোপুরি মা-নসিক এবং শা-রীরিক ভাবে বে-সামাল । তার পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে ব্যা-পক পরিমাণে ক্ষ-তিগ্র-স্ত । কারণ এই রাজ্যের মানুষের জীবনের উপর দিয়ে যে হারে প্রতিনিয়ত ঝ-ড়ঝা-পটা বয়ে চলেছে তা সামলে ওঠা মোটেও সহজ ব্যাপার নয় । একদিকে ক-রোনা দ্বিতীয় ঢে-উ এবং অন্যদিকে আম্ফান ও যশ ঘূ-র্ণিঝ-ড় তা-ন্ডবে ল-ন্ডভ-ন্ড হয়ে গেছে রাজ্যের মানুষের জনজীবন । ক্ষ-য়-ক্ষ-তির পরিমাণ ব্যা-পক পরিমাণে । এর পাশাপাশি আমরা দেখেছি যে এই বছর দ্বিতীয় ল-কডা-উন এর ফলে ৯৭% শতাংশ মানুষের বেতন অর্ধেকের নিচে নেমে গেছে ।




প্রচুর মানুষ কাজ হারিয়েছে । আগামী দিন কি ভাবে সংসার চালাবে তা ভেবে কূলকিনারা পাচ্ছেন না । সেই জায়গাতে দাঁড়িয়ে এই ব্যবসা হতে পারে আপনার জ্যাকপট । আমি এই মুহূর্তে যে ব্যবসা কথা বলতে চলেছি সেই ব্যবসা কথা শুনলে আপনার হয়তো অনেক অবাক হবেন । তার পাশাপাশি হয়তো আপনারা মুখ ঘুরিয়ে নিতে পারেন এই ব্যবসার কথা শুনে । কারন আমি এই মুহূর্তে আপনাদের সামনে মুক্ত ব্যবসা কথা বলতে চলেছি । আপনি নিশ্চয়ই ভাববেন যেখানে মুক্ত এত দামী একটা জিনিষ সেখানে ব্যবসা করতে গেলে কত মোটা অংকের পুঁজি লাগবে ?




কিন্তু বিশ্বাস করুন একদমই স্বল্প পুঁজি নিয়ে শুরু করা যাবে এই ব্যবসা। ঝিনুকের মধ্যে মুক্তা থাকে এবং এই মুক্ত পাওয়ার জন্য আপনাকে এখন আর সমুদ্র নয় বরং বাড়ির পুকুরে গেলেই পাওয়া যাবে । এই মুক্ত আপনি বাড়ির পুকুরে চাষ করতে পারেন মুক্ত । তার পাশাপাশি আপনি করতে পারেন মাছ চাষ ও । ঘটনাটি শুনে অ-বাক মনে হলোও এমনটা কিন্তু করে দেখিয়েছেন এক চাষী । বাংলাদেশি এক চাষী প্রথম বার বাড়ির পুকুরে এই চাষ করেন । প্রথমবার সফলতা পেয়ে বাণিজ্যিকভাবে মুক্তা চাষ শুরু করেন।সুজনের সফলতা দেখে ফুফাতো ভাই জনিও মুক্তা চাষ শুরু করেন।




তাদের পুকুরে ইমেজ পদ্ধতি, টিস্যু প্রতিস্থাপন পদ্ধতি ও নিউক্লিয়ার্স বা গোলাকার ধরনের মুক্তা চাষ করছেন। জানা যায়, চাষ করা একেকটি মুক্তা ৩৫০-৪০০ টাকা বিক্রি করেন সুজন। একটি ঝিনুক থেকে একবারে দুটি মুক্তা জন্ম হয়। সেই ঝিনুক দিয়ে তৈরি হয় মাছের খাবার ও হয় । জয় ফলে একসাথে একই টাকাতে দুটি চাষ হয়ে যাবে । সুজন হাওলাদার বলেন, ‘আমি ২০১৯ সালের প্রথমদিকে মাত্র ৭০০ ঝিনুক দিয়ে মুক্তা চাষ শুরু করি। এতে ৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়। বছর শেষে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা বিক্রি করি। চলতি বছর পুকুরে ৬ হাজার ঝিনুকে মুক্তা চাষ চলছে। এবার ৩ লাখ টাকার মুক্তা বিক্রি হবে বলে আশা করছি।’ এই কাজে মন দিচ্ছে অনেক বেকার যুবক ।











