নাকের উপর বা পাশের ব্ল্যাকহেডস হয়ে যাবে চিরতরে দূর, সাথে দূর হবে মুখের যেকোনো কালো দাগ!











নিজস্ব প্রতিবেদন :- হ-রমো-নজনিত কারণে হোক বা অত্যধিক মাত্রায় তৈলাক্ত জাতীয় খাবার খাওয়ার কারণ এবং শরীরের মধ্যে মাঝেমধ্যেই ব্ল্যাকহেডসের আবির্ভাব ঘটে । আদতে ব্ল্যাকহেডস এক ধরনের ব্র’ণ জাতীয় যা তৈলাক্ত ত্বকের বিশেষভাবে তৈরি হয় । বহুদিন ধরে ত্বককে পরিষ্কার করা না হয় তাহলে ত্বকের কোষের উপর জমতে থাকে ধুলোবালি নোং-রা যার থেকে তৈরি হয় এই ব্ল্যাক হোলের ।





এর ফলে কালো ছাপ পড়েছে এবং গর্ত গর্ত সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে আপনার সৌন্দর্য থাকে মুহূর্তের মধ্যে ন-ষ্ট করে দেয়। কিভাবে তাড়াবেন ব্ল্যাকহেডস ? পার্লারে যাবেন নাকি ঘরোয়া কোন পদ্ধতি অবলম্বন করবেন ।আগে থেকে আপনাকে বলে রাখি পার্লারে কিন্তু বিভিন্ন রা-সায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়ে থাকে যার ফলে হিতে বিপরীতও হতে পারে । কিন্তু যদি আপনি বাড়িতে সমাধান করার চেষ্টা করেন তাহলে কিন্তু তেমনটা হবার কোন সম্ভাবনা নেই ।





কারণ যে সমস্ত উপাদান গু-লি দিয়ে আপনি আপনার ত্বককে পরিষ্কার করতে চলেছেন সেগু-লি একদমই ঘরোয়া। আসুন দেখে নেই কি কি উপকরণ গু-লি। ব্ল্যাকহেডস দূর করতে হলুদের অবদান অনস্বীকার্য। কাজেই আপনি যদি ব্ল্যাকহেডস দূর করতে চান তাহলে হলুদ এবং পুদিনা পাতার রসের একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে আপনাকে । অর্থাৎ আপনাকে একটি বাটিতে কিছুটা পরিমাণ পুদিনা পাতার রস নিতে হবে । এবং তার মধ্যে যোগ করে দিতে হবে গুঁড়ো হলুদ ।





এবং সেটি একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে । তারপর ব্ল্যাকহেডসের জায়গায় সেটি লাগাতে হবে । ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন সেটি। দ্বিতীয় পদ্ধতিটি কথা বলব সেটি হল মধু। মধু কিন্তু ত্বকের ক্ষেত্রে অনস্বীকার্য এবং ব্ল্যাকহেডস দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । মুখে ব্ল্যাকহেডস আ-ক্রান্ত অংশে ভালো করে মধু মাখিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এই মধু ত্বককে কোমল রাখে আর লোমকূপকে সংকুচিত রাখে। ফলে ব্ল্যাকহেডস নিয়াময় হয়, নতুন ব্ল্যাকহেডস হয় না।














